প্রেমিকা যাতে অন্য কাউকে চুমু খেতে না পারে, ভয়ানক শাস্তি যুবকের
প্রেমের সম্পর্কও এরকম ভয়ঙ্কর হতে পারে, তা বোধ হয় তা বোধহয় কল্পনাতীত ছিল উনিশ বছরের এই যুবতীর ।
এযেন এক ভয়ঙ্কর দুঃস্বপ্ন। উনিশ বছরের কায়লা হেইস ভাবতেও পারেননি তাঁর প্রেমের সম্পর্ক এই রকম রূপ নেবে। কায়লার প্রাক্তন প্রেমিক শেঠ ফ্লিউরি তাঁর সঙ্গে এরকম নৃশংস কাজ করবেন, সেটাও কায়লার কল্পনার বাইরে ছিল।
আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম ‘শেয়ারেবলি’-র প্রতিবেদন অনুযায়ী, বছর খানেক আগে শেঠের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন হয়ে যায় কায়লার। কিন্তু শেষ বারের মতো শেঠ কথা বলতে চান কায়লার সঙ্গে।
যদিও শেঠকে নিয়ে একটু ভয় ছিল কায়লার মনে। তবু তিনি রাজি হয়ে যান শেঠের সঙ্গে দেখা করতে। যদি শেঠ ক্ষমা চান, তাহলে কায়লা তাঁকে ক্ষমা করে দিয়ে আবার সম্পর্ক জোড়া লাগাবেন।
কিন্তু একটি পার্কিং লটে দেখা করে কিছুক্ষণ কথা বলার পর কায়লা বুঝে যান, শেঠের সঙ্গে সম্পর্ক জোড়া লাগার নয়। তখনই হঠাৎ শেঠ জোর করে কায়লার ঠোঁটে চুমু খেতে যান।
উত্তপ্ত কথাকাটাকাটির মধ্যেই কায়লাকে চুমু খেতে গিয়ে ঠোঁট খুবলে নেন শেঠ। রক্তাক্ত অবস্থায় সেখানেই বসে পড়েন কায়লা। তিনি সাহায্যের জন্য চিৎকার করাতেই শেঠ পালিয়ে যান।
শেষপর্যন্ত দু’জন স্থানীয় বাসিন্দা তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে ঠোঁট জোড়া লাগাতে ৩০০টি সেলাই করতে হয়। পরে প্লাস্টিক সার্জারিও করতে হয়।
এখন অনেকটাই সুস্থ কায়লা। কিন্তু সেই দিনের আতঙ্ক এখনও তাড়া করে বেড়াচ্ছে কায়লাকে।
শেষ খবর পুলিশ শেঠকে পরে গ্রেফতার করে। তাঁকে ১২ বছরের জন্য জেলে পাঠায় আদালত। জেরায় শেঠ পুলিশকে জানায়, তাঁর প্রাক্তন প্রেমিকা যাতে আর কাউকে চুমু খেতে না পারে, তাই সে এই কাণ্ড ঘটিয়েছে।
কায়লা হেইস ও শেঠ ফ্লিউরি। ছবি সৌজন্য: কায়লার ফেসবুক পেজ
আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম ‘শেয়ারেবলি’-র প্রতিবেদন অনুযায়ী, বছর খানেক আগে শেঠের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন হয়ে যায় কায়লার। কিন্তু শেষ বারের মতো শেঠ কথা বলতে চান কায়লার সঙ্গে।
যদিও শেঠকে নিয়ে একটু ভয় ছিল কায়লার মনে। তবু তিনি রাজি হয়ে যান শেঠের সঙ্গে দেখা করতে। যদি শেঠ ক্ষমা চান, তাহলে কায়লা তাঁকে ক্ষমা করে দিয়ে আবার সম্পর্ক জোড়া লাগাবেন।
কিন্তু একটি পার্কিং লটে দেখা করে কিছুক্ষণ কথা বলার পর কায়লা বুঝে যান, শেঠের সঙ্গে সম্পর্ক জোড়া লাগার নয়। তখনই হঠাৎ শেঠ জোর করে কায়লার ঠোঁটে চুমু খেতে যান।
উত্তপ্ত কথাকাটাকাটির মধ্যেই কায়লাকে চুমু খেতে গিয়ে ঠোঁট খুবলে নেন শেঠ। রক্তাক্ত অবস্থায় সেখানেই বসে পড়েন কায়লা। তিনি সাহায্যের জন্য চিৎকার করাতেই শেঠ পালিয়ে যান।
শেষপর্যন্ত দু’জন স্থানীয় বাসিন্দা তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে ঠোঁট জোড়া লাগাতে ৩০০টি সেলাই করতে হয়। পরে প্লাস্টিক সার্জারিও করতে হয়।
এখন অনেকটাই সুস্থ কায়লা। কিন্তু সেই দিনের আতঙ্ক এখনও তাড়া করে বেড়াচ্ছে কায়লাকে।
শেষ খবর পুলিশ শেঠকে পরে গ্রেফতার করে। তাঁকে ১২ বছরের জন্য জেলে পাঠায় আদালত। জেরায় শেঠ পুলিশকে জানায়, তাঁর প্রাক্তন প্রেমিকা যাতে আর কাউকে চুমু খেতে না পারে, তাই সে এই কাণ্ড ঘটিয়েছে।
কোন মন্তব্য নেই